Sunday, March 10, 2013



C++ Code For Linear Search


#include<iostream.h>

class searching
{
private:
double *array;
int n;
public:
void input();
void linearsearch();
};

void searching::input()
{
cout<<”*********************************…
<<”This program is to implement linear search algorithm\n”
<<”*************************************…
cout<<”Enter how many numbers you are going to enter::”;
cin>>n;
array=new double[n+1];
cout<<”Now enter your elements ::\n”;
for(int i=1;i<=n;i++)
cin>>array[i];
}

void searching::linearsearch()
{
cout<<”Enter the number to be searched ::”;
double x;
cin>>x;
int i;
for(i=1;i<=n;i++)
{
if(array[i]==x)
{
cout<<”found at position ::”<<i<<endl;
break;
}
}
if(i>n)
cout<<”Not found\n”;
}

int main()
{
searching obj;
obj.input();
obj.linearsearch();
return 0;
}

C++ Code For Binary Search


#include<iostream.h>
#include<conio.h>
#include<stdio.h>

void main()
{
clrscr();
int l_v=1;
int h_v;
int a[51];
int middle;
int num,i=0;
cout<<"Input your sorted num :
";
while(scanf("%d",&a[i])!=EOF)
i++;
h_v=i;
cout<<"
The input numbers are :
";
i=0;
while(i<h_v)
{
cout<<a[i]<<endl;
i++;
}
getch();
cout<<"

Input your searching number :
";
cin>>num;
for(int n=0;a[middle]!=num;n++)
{
middle = (l_v + h_v)/2;
if(a[middle]>num)
h_v = middle - 1;
else if(a[middle]<num)
l_v = middle + 1;
else if(a[middle]==num)
cout<<"
Found your number in "<<middle+1<<" position.";
}
cout<<"

This program's loop is executed "<<n<<" times to find out
the
number.";
getch();
}

Saturday, March 9, 2013

কথিত ইসলামী দল জামাত ইসলামের মিথ্যাচার সমগ্র


আল্লাহর আইন, ইসলাম বুকে ধারণ করে রাজনীতি, কোরআন শরীফ, ঈমানের পথ ইত্যাদি বুলি আউরিয়ে রাজনীতি যারা করে তাদের সচেতন মিথ্যাচার দেখুন - - -

শাহবাগ আন্দোলনের শুরুর মুহুর্ত থেকে ছিলাম, সাধারণত রাতে বাসায় চলে আসি, একদিন সকালে ফেসবুকে হঠাৎই এ ছবিটা দেখে আঁতকে উঠি! শাহবাগে তরুনী ধর্ষণ! সেখানে যারা-যারা ছিলো অনেককেই ব্যাক্তিগতভাবে এবং অনলাইন সম্পর্কের জেরে চিনি, ভয়ংকর এ সংবাদ শুনে খুলে দেখলাম নিচের ছবিটা - - -


Yasin Arafath নিকের ভদ্রলোক এ ছবি(খবর) শেয়ার দিয়েছেন। এ খবরের সূত্র দেখলাম কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা। টাশকি খাওয়ার মতোই ব্যাপার! দেশের এতো পত্রিকা থাকতে, এমনকি শাহবাগ আন্দোলন যাদের বিরুদ্ধে তাদের পত্রিকা যেমন, দৈনিক সংগ্রাম, নয়া দিগন্ত, আমার দেশে এ খবর না প্রকাশ করে আনন্দবাজার প্রকাশ করতে যাবে কেন? ক্লিক করলাম ভদ্রলোকের দেয়া লিঙ্কে - http://www.anandabazar.com/7bedeshবাংলাদেশ1.html

ভেসে উঠলো নিচের এই চিত্র -

ভয়ংকর মিথ্যা কিছু কথাকে টাইপ করে ইমেজ বানিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকার নামে ছেড়ে দেয়া হলো শাহবাগে আন্দোলনকারীদের ধর্ষক সাজিয়ে! ''ধর্মীয় রাজনীতিবিদ'' বলে কথা!

পরদিন অফিসে বসে দেখলাম আমার ইউনিভার্সিটির এক বড় আপু শেয়ার দিলো নিচের ছবিটা, প্রথম আলোর বরাত দিয়ে বলা হচ্ছে সে শাহবাগ আন্দোলনে মারা গেছে - - -

গলায় দড়ি দিয়ে মরে গেছে বলা হচ্ছে ছবির যে ছেলেটা তাকে আমার অফিসের অনেকেই চেনে। বন্ধুরা ওকে ডাকে 'দুখু সুমন' বলে। জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটারে নাটক করে। এডিট করা উপরের ছবিটা বানানো হয়েছে নিচের ছবিটা থেকে - - -


কীসব প্রচন্ড মিথ্যার বেশাতি খুলে বসেছে ইসলামী ভাবধারী বলে কথিত সংগঠন জামাত-শিবির চক্র!

একই সময়ে পাবলিকের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নেয়ার উদ্দেশ্যে ফেসবুকবাংলাসংবাদ টুয়েন্টিফোরসহ বিভিন্ন জায়গায় ছড়ানো হলো নিচের ছবিটি - - -

উপরের ছবিটা আসলে বানানো হয়েছে নিচের এ ছবিটি থেকে - - -

এবার আসুন পাকিস্তান পুলিশের একটা ছবি পোস্ট দেখি - - -

এ ছবিটাকে মেরে দিয়ে বানানো হলো এ ছবি - - -

শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরের একটা ছবি দেখি - - -

এর সাথে মেশানো হল এই ছবিটির অংশবিশেষ - - -

মিশিয়ে শাহবাগকে সেক্স-জোন বানানো হলো এ ছবিটিতে - - -

শাহবাগের ছবি হিসেবে পোস্ট দেয়া হলো এ ছবিটা - - -

উপরের ছবিটাকে একটা ফানি ছবি হিসেবে অনেকদিন আগেই নানান জায়গায় দেখেছি! একে শাহবাগের ছবি ঘোষণা দেয়া হলো! তাইলে এই পোস্টে যে ২০১২ সালের আগষ্টে একই ছবি এসেছে!

শাহবাগ আন্দোলনের অন্যতম নেতা ইমরান এইচ সরকারের ছবি পাশে বসিয়ে পোস্ট করা হলো  এ ছবিটি - - -

অথচ এটা একটি আপত্তিকর ভারতীয় সাইটে DR. SHEETAL AND ANAND SEX AT MUMBAI MEDICAL COLLEGE শিরোনামে ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে পোস্ট হয়েছে, জামাত-শিবির এসব পর্ন সাইটে ভালোই নজর রাখে দেখা যায়, কাছাকাছি চেহারা মিলানোর জন্যে এসমস্ত ছবি বাছাই করতে প্রয়োজনীয় দীর্ঘ অভিজ্ঞতা তাদের রয়েছে। ছবি দেখুন - - -

ক্রমাগত ঘোষণা দেয়া হচ্ছে শাহবাগের সব মানুষ নাস্তিক, এরা আল্লাহ-খোদা মানে না, ব্যাভিচার করে বেড়ায় ইত্যাদি। ইসলাম নিয়ে প্রতারক গোষ্ঠীর 'সব নাস্তিক' প্রচারের কিছু প্রমাণ পাওয়া যায় কিনা দেখি। শাহবাগের সবাই ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক হলে এরা কারা - - -
শাহবাগের সবাই ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক হলে এরা কারা - - -
শাহবাগের সবাই ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক হলে এরা কারা - - -
শাহবাগের সবাই ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক হলে এরা কারা - - -
শাহবাগের সবাই ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক হলে ইনি কে - - -

শাহবাগ আসলে কোন রাস্তা নয়, গড়ের মাঠ, দেখুন না শেয়ার দেয়া হলো শাহবাগের ঘাস-মাটির মাঠে বসে কেমন নেশা করছে কতিপয় নেশারু - - -

এসব প্রকান্ড মিথ্যাচার কি কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা? কতিপয় বিপথগামী শিবির কর্মীর দুষ্টুমী? না, তারা প্রাতিষ্ঠানিকভাবেই লালন করে এহেন মিথ্যাচারী মনোভাব। এদের রাজনীতির মুল অস্ত্র মিথ্য রটানো, প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কুৎসা প্রচার করা। কুৎসাকারী না হলে কোন ইসলামপ্রেমী মুসলমান কাবা শরীফ নিয়ে মিথ্যা কথা বলে? আমার দেশ পত্রিকায় ৬ ডিসেম্বর ২০১২ তে প্রকাশিত একটি রিপোর্ট দেখুন - - -
একই দিনে দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকার একটি রিপোর্ট দেখুন - - -

এবার এই ছবির উৎস দেখুন, ১৮ অক্টোবর ২০১২ তে প্রকাশিত কাবার গিলাফ পরানোর সময় তোলা ছবিটিকে একটি আরবি সাইট থেকে নিয়ে বাংলাদেশের রাজাকারদের বাঁচাতে মানববন্ধন নাম দেয়া হয়েছে দেশের দুইটা জাতীয় দৈনিকে - - -

এ মিথ্যাবাদী এবং প্রতারকদের একটা প্রকৃষ্ঠ প্রমাণ পেলাম আমার সহকর্মী মাহমুদ আপেলের একটি সাম্প্রতিক পোস্টে - - -

পরিচিত এক ছোট ভাই ইদানিং ফেসবুকে বেশ সময় দিচ্ছে। সারাক্ষন ফেসবুকে বসে থাকে। অথচ গত তিন বছরে তাকে ৩ বার ফেসবুকে বসতে দেখেছি বলে মনে করতে পারছিনা। যাই হোক, কদিন ধরে ফেসবুক লগ ইন করলেই দেখছি ছোট ভাইটা শাহবাগ আন্দোলনের বিপক্ষে বেশ সোচ্চার হয়ে স্ট্যাটাস দিচ্ছে, বাঁশের কেল্লা সহ অন্যান্য শিবিরের পেজে শাহবাগ আন্দোলন নিয়ে যে প্রপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে তা শেয়ার দিচ্ছে, দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকার নিউজ শেয়ার দিচ্ছে, ব্লগার রাজীবের মৃত্যুর পক্ষে কথা বলছে। আমি বেশ অবাক হয়ে গেলাম। এই ছেলেটা কখন কিভাবে শিবিরের ফাঁদে পড়ছে কে জানে। খুব মন খারাপ লাগল, এই বাচ্চা ছেলেটাও শিবিরে যোগ দিছে!! অকে ফেসবুকে নক করেও কোন জবাব পেলামনা। সাত-পাঁচ না ভেবে তার নাম্বার যোগার করে ফোন দিলাম। বললাম আমার অফিসের দিকে এলে যেন আমার সাথে দেখা করে। তো আজ সকালে ও আমার অফিসে এসে আমাকে ফোন দিল। দেখা করে ওর সাথে কথা বললাম। চা খেয়ে ছোটভাইটাকে প্রশ্ন করলাম, কিছু মনে কোরোনা তুমি শাহবাগ আন্দোলন নিয়ে যা লিখছো তাতো ঠিক না। ছোট ভাই আমার কথা শুনে বেশ কৌতুহলী দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকাল। আমি ভাবলাম আমি বোধহয় প্রশ্নটা ঠিকভাবে করিনি। তাই আবার প্রশ্ন করলাম, তুমি শাহবাগের এই আন্দোলন সম্পর্কে কতটুকু জানো? ছোট ভাই এবার আরো কৌতুহলী। আমি বেশ অপ্রস্তুত হয়ে যাচ্ছি সেই সাথে ছোট ভাইটাকেও অপ্রস্তুত করে দিচ্ছি বলে মনে হল। আমার একটু সন্দেহ হল, আমি অন্যভাবে প্রশ্নটা করার চেষ্টা করলাম। আচ্ছা তুমি সারাদিন ফেসবুকে বসে থাকো কেন, স্কুল থাকেনা? এবার ও যা বলল তা শুনে আমিতো হতবাক। ও বলল ও নাকি ফেসবুক ব্যবহার করেনা। সেকি কথা? আমি তখন অকে ফেসবুক লগ ইন করে ওর এ্যাকাউন্ট টা দেখালাম। ও তো পুরাই অবাক হয়ে গেল। ওর ছবি ও নাম দেয়া অথচ এই এ্যাকাউন্ট ও ব্যবহার করেনা। ছেলেটা প্রায় কান্না করবে এমন অবস্থা। আমি বুঝিয়ে-সুজিয়ে অকে বললাম আমি দেখছি কি করা যায়। তারপর অকে বাসায় পাঠিয়ে দিলাম।

এরপর আমার উপলব্ধি হল বাঁশের কেল্লার মত ছাগু পেজে এত লাইক আর শেয়ার কেন হয়। আসলে শিবিরের একটা চক্রই আছে যারা এরকম ফেক আইডি খুলে লাইক আর শেয়ার দিতে থাকে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য। আর এই বেশি বেশি লাইক কমেন্ট/শেয়ার দেখে সেখানে যোগ দেয় আরো কিছু ধর্মপ্রাণ মুসলমান। কিন্তু সবাই তো বোঝেনা যে শিবিরের ফেক এ্যাকাউন্ট সংখ্যা বাংলাদেশের জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। সবাইকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করছি।

অর্থ্যাৎ এ মিথ্যাযজ্ঞ এবং প্রতারণাযজ্ঞ পরিকল্পিতভাবে দীর্ঘদিন ধরে এরা দলীয়ভাবেই করছে। নিজের ফেসবুক অভিজ্ঞতাথেকে মনে করে দেখুন, নিম্নরূপ ফ্রেন্ড-রিকোয়েস্ট কে না পেয়েছেন?

জামাত-শিবির কোন আদর্শবান রাজনৈতিক দল নয়, প্রতারক এবং মিথ্যাচারী চক্র, এদের ত্যাগ করুন।

Shahbag Protest

17 days of Shahbag but not a single incidence of violence by the protesters & just watch what these so called Islamist parties have done today in just few hours...Guess how violent they were in 71 !!_Solaiman Shukhon

বিচার

বিচার আল্লাহর কাছে তিনি কিভাবে সহ্য করছেন ইসলাম ধর্মের নামে এই প্রতারনা!!!!!!

Saturday, March 2, 2013

দুপুরে একটা চাইনিজ রেস্টুরেন্টে খেতে বসেছিলাম কাঁটাবনে । তখন সারাদেশ এ চলছে জামাতিদের তাণ্ডব কিছুক্ষন পর আবিষ্কার করলাম আমার পাশে যারা খেতে বসেছে তারাও জামাতি ।
রেস্টুরেন্ট এর টিভি দেখছে, যখন দেখাচ্ছে যে জামাতিরা শহিদ মিনার ভাঙছে,যুদ্ধাপরাধীর বিচার এর দাবির ব্যানার পোড়াচ্ছে্‌ সংবাদ কর্মীদের মারধর করছে তারা হো হো করে হাসছে আর শব্দ করছে "আল্লাহু আকবর আল্লাহু আকবর "
আর যখন পুলিশ কাউকে মারছে, রাইফেল এর বাট দিয়ে পেটাচ্ছে তারা আহাঃ আহাঃ করে উঠছে
আর নানা রকম গালিগালাযে এ দেশের মানুষ এর গুষ্ঠি উদ্ধার করছে ।
একজন বললো "দেশ এখন দুইটা দল এ বিভক্ত হয়ে গেছে এক ইসলামের পক্ষে আর এক ইসলামের বিপক্ষে" আর একজন বলল " মসজিদে কত বৃদ্ধ মানুষ যায় নামাজ পড়তে, কত বাচ্চা কত সাধারণ মানুষ যায় নামাজ পড়তে আর পুলিশ কত বড় জানোয়ার যে সেই মসজিদে হামলা করে ।
আমি এতক্ষন চুপ করে ছিলাম কিন্তু রাগে আমার সারা শরীর কাঁপছিল এদের এই বীভৎস হাসি দেখে । সব শেষে গলা উঁচু করে একটা কথা বলেছিলাম যে " আপনারা জানেন যে, মসজিদে জামাতিরা ছাড়াও সাধারণ মানুষ , শিশু, বৃদ্ধরাও নামাজ পড়তে যায় তাহলে আপনারা আপনাদের সব রকম সভা সমাবেশ মসজিদ কেন্দ্রিক করেন কেন ?"
পরবর্তী সময়ে আর একটি কথাও তারা বলেনি ।.........

বলবে কি করে এরা হল এদেশের সব থেকে বড় দালাল, সব থেকে বড় প্রতারক , এরা ইসলামকে পুজি করে সাধারণ মানুষকে তাদের দলে ভেড়াতে চায় । নিজেদের বীভৎস চেহারা ঢেকে রাখে ইসলামের ছায়াতলে । যে মানুষ কখনো জানে না যে ব্লগ কি জিনিস সেও আজকে নারায়ে তাকবির বলে এদের সাথে জিহাদ করতে নামলো । জিহাদ করতে নামার কারন টাও একবার জানতে চাইলো না , যাচাই করলো না তার সত্য মিথ্যা । কারন ওরা ইসলামের কথা বলেছে ।